ব্রেকিং
Latest Posts
KMC Road Extension Kolkata : চওড়া হচ্ছে কলকাতার রাস্তা, যানজটে নাকাল কলকাতাবাসীর সুবিধার্থে চওড়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি রাস্তাCalcutta Highcourt SSC tainted list : ‘চিহ্নিত অযোগ্যদের নাম ইন্টারভিউ এর তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে’ স্কুল সার্ভিস কমিশনকে নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টেরSuvendu attacks Mamata on SIR panic : ‘তৃণমূলের একটা নতুন রোগ হয়েছে, এসআইআর আতঙ্ক এবং আত্মহত্যা রোগ’ মমতাকে তীব্র কটাক্ষ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুরOdisha Bengali migrant detention : ওড়িশায় বাংলায় কথা বলায় আটক ১০ বাঙালি হকার! মমতার সাহায্য প্রার্থনা—বিতর্কে ডাবল ইঞ্জিন সরকারSIR BLO Suicide Mamata Reaction : এসআইআর চাপের জেরে বিএলও আত্মহত্যা, কেন্দ্র ও নির্বাচন কমিশনকে কড়া আক্রমণ মমতার
  • Home /
  • পশ্চিমবঙ্গ /
  • Junior Doctors against CBI: “আর কত দিন সময় চাই? জবাব দাও সিবিআই” স্লোগান তুলে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

Junior Doctors against CBI: “আর কত দিন সময় চাই? জবাব দাও সিবিআই” স্লোগান তুলে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। শর্ত সাপেক্ষে আংশিক কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ানোর পথ বেছে নিলেন আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররা। গত ১০ সেপ্টেম্বর আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিকর্তাদের পদত্যাগের দাবিতে স্বাস্থ্যভবন অভিযান করেছিলেন আন্দোলনকারী জুনিয়র....

Junior Doctors against CBI: “আর কত দিন সময় চাই? জবাব দাও সিবিআই” স্লোগান তুলে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

  • Home /
  • পশ্চিমবঙ্গ /
  • Junior Doctors against CBI: “আর কত দিন সময় চাই? জবাব দাও সিবিআই” স্লোগান তুলে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ালেন জুনিয়র ডাক্তাররা

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। শর্ত সাপেক্ষে আংশিক কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ানোর পথ বেছে....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন।

শর্ত সাপেক্ষে আংশিক কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে সিবিআইয়ের উপর চাপ বাড়ানোর পথ বেছে নিলেন আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তাররা।

গত ১০ সেপ্টেম্বর আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় স্বাস্থ্য অধিকর্তাদের পদত্যাগের দাবিতে স্বাস্থ্যভবন অভিযান করেছিলেন আন্দোলনকারী জুনিয়র চিকিৎসকরা। তখন তাঁদের নিশানায় ছিল রাজ্য সরকার। আর ১১ দিন পর, আজ যখন নিজেদের দাবিপূরণের পর কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলেন, তখন তাঁদের আক্রমণের তির ঘুরে গেল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দিকে।

শুক্রবার স্বাস্থ্যভবনের সামনে থেকে সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত জুনিয়র ডাক্তারদের মিছিলে শোনা গেল অন্য স্লোগান – ‘আর কত দিন সময় চাই? জবাব দাও সিবিআই’।

গত ৯ সেপ্টেম্বর, আর জি কর কাণ্ডের শুনানিতে জুনিয়র চিকিৎসকদের কাজে ফেরার সময় বেঁধে দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আবেদন জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও। কিন্তু তাতেও চিঁড়ে ভেজেনি। পালটা রাজ্যকেই ডেডলাইন বেঁধে দেন আন্দোলনরত জুনিয়র চিকিৎসকরা। মঙ্গলবার বিকেল ৫টার মধ্যে তাঁদের পাঁচ দাবি মানতে হবে। যার মধ্যে অন্যতম স্বাস্থ্যসচিব, স্বাস্থ্য অধিকর্তা, স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা – এই তিনজনের পদত্যাগ। এনিয়ে স্বাস্থ্যভবন অভিযানেরও ডাক দেন। সেই মতো ১০ তারিখ করুণাময়ী থেকে স্বাস্থ্যভবন পর্যন্ত সামনে অবস্থান চালিয়ে যান তাঁরা। সেই চত্বর তখন মুখরিত ছিল সরকার বিরোধী সমস্ত স্লোগানে। আর ১১ দিন পর প্রায় সমস্ত দাবিদাওয়া মিটে যাওয়ার ফলে সেই অবস্থান বিক্ষোভে ইতি পড়ল। শুক্রবার সমস্ত গুটিয়ে স্বাস্থ্যভবন থেকে সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত মিছিল করলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। আর সেখানেই ধরা পড়ল মুড বদলের চিত্র।

এবার সিবিআইয়ের কাছে জবাব চেয়ে স্লোগান তুললেন জুনিয়র ডাক্তাররা। তাঁদের সুরে সুর মেলালেন সিনিয়ররাও। শোনা গেল ‘আর কত দিন সময় চাই? জবাব দাও সিবিআই’। আরও শোনা গেল – ‘সন্দীপ ঘোষ কার ভাই? সিবিআই সিবিআই।’ এর আগে নিজেদের দাবি আদায়ে পাঁচবার সরকারপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী তাঁদের বুঝিয়েছেন, আর জি করের মূল মামলার তদন্তভার এখন সিবিআইয়ের উপর। তাই কেন্দ্রীয় তদন্তকারীদের উপর চাপ বাড়ালে তবেই দ্রুত বিচার সম্ভব। এখন সরকার তাঁদের সমস্ত দাবি মেটানোর পর আন্দোলনকারীদের নিশানায় এখন সিবিআই। আর কর্মবিরতি প্রত্যাহারের আগে তাদের দিকেই চাপ দিয়ে গেলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা।

 

অন্যদিকে, কাজে ফেরার শর্ত হিসেবে জুনিয়র ডাক্তাররা জানিয়েছেন, শুক্রবার মিছিল করে তারা নিজেদের জায়গায় ফিরে যাবেন। তারপর নিজের নিজের হাসপাতালে গিয়ে বিভাগ-ভিত্তিক তালিকা তৈরি করবেন। যে সব জায়গায় তাদের কাজে যোগ দেওয়া খুব জরুরি, সেখানে তারা কাজ শুরু করবেন। তারা এখনই বর্হিবিভাগ ও পূর্ব পরিকল্পিত অস্ত্রোপচারে যোগ দেবেন না। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে দেবাশিস হালদার বলেছেন, তারা আন্দোলনের রাস্তা থেকে সরে আসছেন না। দরকার হলে তারা আবার সম্পূর্ণ কর্মবিরতিতে যাবেন। ২৭ সেপ্টেম্বর সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিকে নজর থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন। দাবিপূরণ না হলে তারা আবার কর্মবিরতিতে যাবেন।

অনিকেত মাহাতো বলেন, অভয়ার ন্যায়বিচার ও হাসপাতালে ভয়মুক্ত পরিবেশের জন্য তাদের আন্দোলন চলতে থাকবে।

আজকের খবর