ব্রেকিং
  • Home /
  • কলকাতা /
  • RG Kar Doctor Threat Culture : থ্রেট কালচারের অভিযোগে চিকিত্‍সকদের সাসপেনশন খারিজ হাইকোর্টে

RG Kar Doctor Threat Culture : থ্রেট কালচারের অভিযোগে চিকিত্‍সকদের সাসপেনশন খারিজ হাইকোর্টে

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। থ্রেট কালচারে যুক্ত থাকার অভিযোগে আরজি করের ৪৭ জন চিকিত্‍সকের সাসপেনশন খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি কৌশিক চন্দের অবসরকালীন বেঞ্চের নির্দেশ, ‘স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশ ছাড়া সাসপেবশন বা বহিষ্কার কার্যকর করা যাবে না। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত....

RG Kar Doctor Threat Culture : থ্রেট কালচারের অভিযোগে চিকিত্‍সকদের সাসপেনশন খারিজ হাইকোর্টে

  • Home /
  • কলকাতা /
  • RG Kar Doctor Threat Culture : থ্রেট কালচারের অভিযোগে চিকিত্‍সকদের সাসপেনশন খারিজ হাইকোর্টে

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। থ্রেট কালচারে যুক্ত থাকার অভিযোগে আরজি করের ৪৭ জন চিকিত্‍সকের সাসপেনশন খারিজ....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন।

থ্রেট কালচারে যুক্ত থাকার অভিযোগে আরজি করের ৪৭ জন চিকিত্‍সকের সাসপেনশন খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি কৌশিক চন্দের অবসরকালীন বেঞ্চের নির্দেশ, ‘স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশ ছাড়া সাসপেবশন বা বহিষ্কার কার্যকর করা যাবে না। রাজ্য সরকার সিদ্ধান্ত না নিলে ৬ অক্টোবরের সিদ্ধান্ত কার্যকর নয়’।

সাসপেন্ড হওয়া ৮ জন চিকিৎসক হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। তাঁদের অভিযোগ ছিল, কেন সাসপেন্ড করা হয়েছে, তা তাঁদের জানানো হয়নি। সেই চিকিৎসকদের পক্ষের আইনজীবী অর্কপ্রভ সেন এদিন আদালতে বলেন, ‘কোনও কারণ ছাড়াই সাসপেন্ড করা হয়েছে। অর্ডারে স্পষ্ট নয় যে কেন বহিষ্কার করা হল।’ অভিযোগ কী ছিল, সেটা জানানো হয়নি।

আর জি করের তরফে আইনজীবী সুমন সেনগুপ্ত বলেন, ‘রিড্রেসাল সেলের প্রধান মুখ্যসচিব। কলেজ শুধু অভিযোগ ওই কমিটির কাছে পাঠাতে পারে। রাজ্যই সিদ্ধান্ত নেবে। আমরা কাউকে বহিষ্কার করিনি।’

অনিকেত মাহাতোর আইনজীবী কল্লোল বসু উল্লেখ করেন, ৫০০ জন রেসিডেন্ট চিকিৎসক এদের বিরুদ্ধে থ্রেট কালচারের অভিযোগ তোলেন, অথচ সেই অভিযোগকারী চিকিৎসকদের পার্টি না করে কীভাবে এই মামলা হতে পারে। বিচারপতি বলেন, ‘পার্টি হতে চাইলে আবেদন করতে পারে রেসিডেন্ট চিকিৎসক সংগঠন।’ আদালতের এই নির্দেশ কার্যকরী হবে ৫১ জনের জন্যই।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে এক চিকিৎসক-পড়ুয়াকে ধর্ষণ এবং খুনের অভিযোগ ওঠে। সেই আবহে পড়ুয়ারা হাসপাতালের ‘থ্রেট কালচার’ নিয়ে সরব হয়ে আন্দোলনে নামেন। গত সেপ্টেম্বরে আরজি কর হাসপাতালের কলেজ কাউন্সিল ৫১ জন চিকিৎসককে সাসপেন্ড করার সিদ্ধান্ত নেয়। এই ৫১ জনের বিরুদ্ধে হাসপাতালে থ্রেট কালচার চালানো, আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি করারও অভিযোগ রয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে জমা পড়ে জুনিয়র ডাক্তারদের অভিযোগ। অভিযুক্ত কয়েক জনের নামের তালিকাও দেওয়া হয়।

সেই তালিকায় থাকা অভিযুক্তদের তলব করেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। তার পর তাঁদের সাসপেন্ড করা হয়। কয়েক জনকে ঢুকতে বারণ করা হয় হস্টেলেও। সাসপেনশনের বিরুদ্ধে সরব হয়ে ওই ৫১ জনই হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন। অন্য দিকে, হস্টেলে ঢুকতে বারণ করায় গত ১৮ অক্টোবর হাই কোর্টের দ্বারস্থ হন ৩১ জন জুনিয়র ডাক্তার। তাঁরা অভিযোগ করেন, হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাঁদের সাসপেন্ড করায় পুলিশ হস্টেলে ঢুকতে দিচ্ছে না। সেই মামলা দায়ের করারও অনুমতি দেওয়া হয়। এ বার হাই কোর্ট জানাল, সমস্ত সিদ্ধান্তই নেবে রাজ্য।

আজকের খবর