ব্রেকিং
  • Home /
  • হেডলাইনস /
  • DG Rajiv Kumar Inspiration : “ক্যাপ্টেন হো তো অ্যায়সা” পুলিশের উপরে আক্রমণ রুখতে ডিজি রাজীব কুমারের এক গুলির পাল্টা ৪ গুলির হুঙ্কারে উদ্বুদ্ধ বাংলার পুলিশ বাহিনী

DG Rajiv Kumar Inspiration : “ক্যাপ্টেন হো তো অ্যায়সা” পুলিশের উপরে আক্রমণ রুখতে ডিজি রাজীব কুমারের এক গুলির পাল্টা ৪ গুলির হুঙ্কারে উদ্বুদ্ধ বাংলার পুলিশ বাহিনী

সুষমা পাল মন্ডল। কলকাতা সারাদিন। To be a great team captain, lead by example on and off the field. ইংরেজি এই প্রবাদ বাক্যটি অক্ষরে অক্ষরে সত্যি বাংলার রাজ্য পুলিশের ক্যাপ্টেনের ক্ষেত্রে। ক্যাপ্টেন রাজীব কুমার। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল বা....

DG Rajiv Kumar Inspiration : “ক্যাপ্টেন হো তো অ্যায়সা” পুলিশের উপরে আক্রমণ রুখতে ডিজি রাজীব কুমারের এক গুলির পাল্টা ৪ গুলির হুঙ্কারে উদ্বুদ্ধ বাংলার পুলিশ বাহিনী

  • Home /
  • হেডলাইনস /
  • DG Rajiv Kumar Inspiration : “ক্যাপ্টেন হো তো অ্যায়সা” পুলিশের উপরে আক্রমণ রুখতে ডিজি রাজীব কুমারের এক গুলির পাল্টা ৪ গুলির হুঙ্কারে উদ্বুদ্ধ বাংলার পুলিশ বাহিনী

সুষমা পাল মন্ডল। কলকাতা সারাদিন। To be a great team captain, lead by example on and....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুষমা পাল মন্ডল। কলকাতা সারাদিন।

To be a great team captain, lead by example on and off the field.

ইংরেজি এই প্রবাদ বাক্যটি অক্ষরে অক্ষরে সত্যি বাংলার রাজ্য পুলিশের ক্যাপ্টেনের ক্ষেত্রে। ক্যাপ্টেন রাজীব কুমার। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল বা ডিজিপি রাজীব কুমার।

কলকাতা পুলিশের স্পেশাল টাস্ক ফোর্স তৈরি করার পর থেকে গোটা দেশের অন্যতম সেরা এসটিএফ বাহিনীতে পরিণত করেছিলেন কলকাতা পুলিশকে। ‌

এরপরে কলকাতার পুলিশ কমিশনার হিসেবে দেখিয়েছেন একের পর এক অসামান্য সাফল্য। পাশে মাওবাদী দমন হোক অথবা অপরাধ দমন।

এবারে রাজ্য পুলিশের ডিরেক্টর জেনারেল পদে দায়িত্ব নেওয়ার কয়েকদিনের মধ্যেই নিজে ছুটে গিয়েছিলেন সন্দেশখালিতে শেখ শাহজাহানকে কিভাবে গ্রেপ্তার করা যায় তার ব্লু প্রিন্ট তৈরি করতে। কখনো টোটো তে আবার কখনো বা বাইকে যেতে আমার কখনো রাতের অন্ধকারে পুলিশ লঞ্চে চড়ে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার বিষয় বিন্দুমাত্র চিন্তা না করে ঘুরে বেড়িয়েছিলেন সন্দেশখালি সংলগ্ন জঙ্গলে ঘেরা দ্বীপগুলিতে।

কয়েকদিন আগেও যেমন পাসপোর্ট কেলেঙ্কারিতে কলকাতা পুলিশকে যখন কলকাতা হাইকোর্ট এবং বিজেপি সিপিএম – সকলে একযোগে আক্রমণ শুরু করেছে, সেই সময় রবিবার ছুটির দিনেও ভবানী ভবনে রাজ্য পুলিশের শীর্ষ আধিকারিকদের নিয়ে প্রেস কনফারেন্স করে স্পষ্ট করে দিয়েছিলেন পুলিশ কতখানি স্বচ্ছতার সঙ্গে কাজ করে।

১৯৮৯ ব্যাচের আইপিএস অফিসার রাজীব কুমার। কেরিয়ারের একেবারে শুরুতে দক্ষ অফিসার হিসাবে প্রশংসিত হন তিনি। একসময় এসটিএফ-এর শীর্ষ পদে ছিলেন। বিধাননগরের পুলিশ কমিশনার পদও সামলেছেন। ২০১৬ সালে কলকাতার পুলিশ কমিশনার হিসাবে যোগ দেন। খাদিম কর্তা অপহরণ মামলা কিংবা কলকাতায় আমেরিকান সেন্টারে হামলার মতো ঘটনার তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন এই আইপিএস। আবার খাগড়াগড় বিস্ফোরণ মামলায় প্রথম গ্রেফতার হয়েছিল রাজীব কুমারের হাত ধরে।

এবারে উত্তরবঙ্গে যখন আসামিকে নিয়ে যেতে গিয়ে পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে রাজ্য পুলিশের ২ কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন সেই সময় নিজের বাছাই করা পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে নিয়ে ছুটে গেলেন উত্তরবঙ্গের হাসপাতালে।

সেখানে গিয়ে দুষ্কৃতীদের সামনে রাজ্যের পুলিশ কর্মীরা যে মাথা নত করবে না এবং প্রয়োজনে রাফ এন্ড টাফ অবস্থান নিতে তিনি সম্পূর্ণ প্রস্তুত – তা আরও একবার বুঝিয়ে দিলেন রাজীব কুমার।

পলাতক বন্দি ও সাহায্যকারীর ছবি দিয়ে ২ লক্ষ টাকা করে পুরস্কার ঘোষণা করেছে পুলিশ। পলাতক বন্দির সাহায্যকারীর বাংলাদেশি-যোগ মিলেছে। পুলিশের দাবি, এই ব্যক্তিই আগ্নেয়াস্ত্র জোগাড় করেছিল। কিন্তু পুলিশ পাহারায় থাকা বন্দির হাতে কীভাবে পৌঁছল অস্ত্র? পুলিশ তাহলে কী করছিল? তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।

rajiv_kumar_ips_1

এই আবহে এবার কড়া বার্তা দিলেন রাজ্য পুলিশের ডিজি। এদিন রাজীব কুমার বলেন, “আপনারা জানেন আমাদের পুলিশ কর্মী আহত হয়েছেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। যেখানে ঘটনা ঘটেছে সেখানেও যাব। আমাদের ফোর্স মানুষকে নিরাপত্তা দেয়।মানুষ যাতে ভালভাবে থাকতে পারে সেইকাজে ব্যস্ত থাকে। কিন্তু যদি কোনও দুষ্কৃতী আমাদের ওপর গুলি চালায় আমরা ওর থেকে চার গুণ গুলি চালাব। আমরা কিন্তু এবিষয়ে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত।”

WB DGP Rajiv Kumar inspires west bengal police from the front

আজকের খবর