ব্রেকিং
  • Home /
  • কলকাতা /
  • HMPV in Kolkata : বেঙ্গালুরুর পরে কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ, ভাইরাসের নিশানায় শিশুরা

HMPV in Kolkata : বেঙ্গালুরুর পরে কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ, ভাইরাসের নিশানায় শিশুরা

সুহানা বিশ্বাস। কলকাতা সারাদিন। খাস কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ। জানা গিয়েছে, বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিল শিশুটি। সম্প্রতি মুম্বই থেকে বিমানে কলকাতায় এসেছিল শিশু ও তার পরিবার। তারপরেই শরীর খারাপ হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল বাচ্চাটিকে। সেখানেই....

HMPV in Kolkata : বেঙ্গালুরুর পরে কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ, ভাইরাসের নিশানায় শিশুরা

  • Home /
  • কলকাতা /
  • HMPV in Kolkata : বেঙ্গালুরুর পরে কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ, ভাইরাসের নিশানায় শিশুরা

সুহানা বিশ্বাস। কলকাতা সারাদিন। খাস কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ। জানা গিয়েছে, বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুহানা বিশ্বাস। কলকাতা সারাদিন।

খাস কলকাতায় মিলল এইচএমপিভি ভাইরাসের হদিশ। জানা গিয়েছে, বাইপাসের ধারে এক বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিল শিশুটি। সম্প্রতি মুম্বই থেকে বিমানে কলকাতায় এসেছিল শিশু ও তার পরিবার। তারপরেই শরীর খারাপ হওয়ায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল বাচ্চাটিকে। সেখানেই নমুনা পরীক্ষার হদিশ পাওয়া যায় এইচএমপিভি ভাইরাসের।

কলকাতায় ৬ মাসের এক শিশু এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বলে খবর বেরিয়েছে। যদিও মুম্বই নিবাসী ওই শিশু ডিসেম্বরে কলকাতায় এসেছিল বাবা-মার সঙ্গে। তারপরই তার হাঁচি, কাশি, গলা জ্বালার মতো উপসর্গ দেখা দেয়। এরপর ১০-১২ দিন ধরে তার চিকিৎসা চলে। বর্তমানে সে সুস্থ হয়ে মুম্বই ফিরে গেছে বলেই খবর।

সোমবারই গঙ্গাসাগর গেছেন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলে স্বাভাবিকভাবেই এই ভাইরাসের প্রসঙ্গ ওঠে। তার প্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ”HMPV নিয়ে আতঙ্ক ছড়ানোর দরকার নেই। কোনও গাইডলাইন এলে রাজ্য সরকার তা মানবে।” তাঁর স্পষ্ট কথা, পশ্চিমবঙ্গ সরকার সবসময় তৈরি রয়েছে মানুষের সেবা করার জন্য। ইতিমধ্যে সতর্কতা অবলম্বন করে ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে। যদিও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যখন এই কথা বলেছেন ততক্ষণে কলকাতায় সংক্রমণের খবর আসেনি।

বেঙ্গালুরুতে ৩ এবং ৮ মাসের শিশুর HMPV-তে আক্রান্ত হওয়ার খবর এসেছে। পরে আহমেদাবাদেও এক ২ মাসের আক্রান্ত হয়েছে বলে জানা যায়। বেঙ্গালুরুতে যে দুই বাচ্চার শরীরে এই ভাইরাস ধরা পড়েছে তাদের কোনও ট্রাভেল হিস্ট্রি নেই। সেই কারণে বিষয়টি নিয়ে আরও চিন্তা বেড়েছে কর্নাটক প্রশাসনের। তবে রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রক স্পষ্ট বলেছে, এই ভাইরাসের সঙ্গে চিনের যোগ নেই। কলকাতার ঘটনার ক্ষেত্রেও বিষয়টি এমন বলেই অনুমান করা যায়।

আজকের খবর