ব্রেকিং
  • Home /
  • বাংলার রাজনীতি /
  • Junior doctor Rapist : আরজি কর আন্দোলনের ফাঁকে বান্ধবীকে হোটেলে ডেকে ধর্ষণ মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালের জুনিয়র ডাক্তারের, হাইকোর্টের নির্দেশে জেল হেফাজতে জুনিয়র ডাক্তার

Junior doctor Rapist : আরজি কর আন্দোলনের ফাঁকে বান্ধবীকে হোটেলে ডেকে ধর্ষণ মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালের জুনিয়র ডাক্তারের, হাইকোর্টের নির্দেশে জেল হেফাজতে জুনিয়র ডাক্তার

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছিলেন বান্ধবীই। সেই মামলায় অভিযুক্ত জুনিয়র ডাক্তার অবশেষে জেল হেফাজতে। কলকাতা হাই কোর্টে তাঁর আগাম জামিনের আবেদন খারিজ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার বহরমপুর জেলা আদালতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের অভিযুক্ত ওই সিনিয়র রেসিডেন্ট।....

Junior doctor Rapist : আরজি কর আন্দোলনের ফাঁকে বান্ধবীকে হোটেলে ডেকে ধর্ষণ মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালের জুনিয়র ডাক্তারের, হাইকোর্টের নির্দেশে জেল হেফাজতে জুনিয়র ডাক্তার

  • Home /
  • বাংলার রাজনীতি /
  • Junior doctor Rapist : আরজি কর আন্দোলনের ফাঁকে বান্ধবীকে হোটেলে ডেকে ধর্ষণ মুর্শিদাবাদ মেডিক্যালের জুনিয়র ডাক্তারের, হাইকোর্টের নির্দেশে জেল হেফাজতে জুনিয়র ডাক্তার

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছিলেন বান্ধবীই। সেই মামলায় অভিযুক্ত জুনিয়র ডাক্তার অবশেষে জেল....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন।

ধর্ষণের মামলা দায়ের করেছিলেন বান্ধবীই। সেই মামলায় অভিযুক্ত জুনিয়র ডাক্তার অবশেষে জেল হেফাজতে। কলকাতা হাই কোর্টে তাঁর আগাম জামিনের আবেদন খারিজ হওয়ার পর বৃহস্পতিবার বহরমপুর জেলা আদালতে আত্মসমর্পণ করেছিলেন মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজের অভিযুক্ত ওই সিনিয়র রেসিডেন্ট। সওয়াল-জবাব শেষে বিচারক তাঁকে ১৪ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন।

 

আদালতের নির্দেশে খুশি ‘নির্যাতিতা’। তিনি বলেন, ”উনি (অভিযুক্ত চিকিৎসক) প্রভাবশালী বলে ব্যাপারটা ধামাচাপা দিতে চেয়েছিলেন। আদালতের নির্দেশে মনে অনেকটা বিশ্বাস ফিরে পেলাম।”

 

গত ৯ ডিসেম্বর ওই জুনিয়র ডাক্তারের বিরুদ্ধে বহরমপুর থানায় ধর্ষণ এবং খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের করেছিলেন কলকাতার গল্ফগ্রিন এলাকার এক মহিলা। তাঁর অভিযোগ ছিল, গত ৮ অক্টোবর প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে তাঁকে বহরমপুরের একটি হোটেলে ডেকে পাঠিয়েছিলেন কলকাতার বেলঘরিয়ার বাসিন্দা ওই চিকিৎসক। সেখানেই পানীয়ের সঙ্গে কিছু মিশিয়ে তাঁকে বেহুঁশ করে ধর্ষণ করা হয়। এর পর ২ ডিসেম্বরও একই ভাবে অভিযুক্ত চিকিৎসক তাঁকে ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ ওই মহিলার।

 

ঘটনাচক্রে, ঘটনাটি যে সময়ে ঘটেছে বলে দাবি করেছেন অভিযোগকারিণী, সেই অক্টোবর মাসে তুঙ্গে ছিল আরজি কর আন্দোলন। আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ধর্ষিত এবং নিহত মহিলা চিকিৎসকের জন্য বিচার চেয়ে পথে নেমেছিলেন জুনিয়র ডাক্তারেরা।

 

বৃহস্পতিবার বহরমপুরের জেলা অ্যাডিশনাল চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের এজলাসে আত্মসমর্পণ করেছিলেন বান্ধবীকে ধর্ষণে অভিযুক্ত ওই চিকিৎসক। আদালত সূত্রে খবর, তিনি ঘটনার কথা স্বীকার করেছেন আদালতে। পাশাপাশি, তিনি যে ক্ষমাও চেয়েছেন হোয়াট্‌সঅ্যাপ মেসেজে, তার একটি স্ক্রিনশট বিচারকের কাছে পেশ করেছেন তাঁর আইনজীবী। তবে তাঁর প্রশ্ন, ৮ অক্টোবরের ঘটনার প্রায় দু’মাস পর কেন পুলিশের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিযোগকারিণী?

 

অভিযুক্ত চিকিৎসকের আইনজীবী মনিশঙ্কর চট্টোপাধ্যায় বলেন, ”উনি দু’মাস পরে কেন অভিযোগ করলেন, সেটা নিয়ে আমরা নিম্ন আদালতে আবেদন জানিয়েছিলাম। বিষয়টি কলকাতা উচ্চ আদালতের নজরদারিতে আছে। নিম্ন আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে যাব।”

আজকের খবর