ব্রেকিং
Latest Posts
Newtown Durga Angan : নিউটাউনে দুর্গা অঙ্গনের স্থান পরিবর্তন, সোমবার মুখ্যমন্ত্রীর হাতে শিলান্যাস অনুষ্ঠানের প্রস্তুতি তুঙ্গেAbhishek 2026 Roadmap : ‘আমি ৩১ তারিখ নিজে দিল্লি যাব, নির্বাচন কমিশনে দেখা করে কাদের নাম বাদ গেল জবাব চাইব’ নির্বাচন কমিশনের উদ্দেশ্যে খোলা চ্যালেঞ্জ অভিষেকেরMamata against Odisha lynching: “বাংলা ভাষা কোনো অপরাধ নয়”, ওড়িশায় পরিযায়ী শ্রমিকের মৃত্যুকে ঘিরে বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলির বিরুদ্ধে তীব্র অভিযোগ মমতারTMC ECI Deputation : ‘কেন্দ্রীয় সরকার ভোটার ঠিক করে দিচ্ছে, নির্বাচন কমিশন বিজেপির হাতের পুতুল’ ভোটার তালিকা সংশোধনে গরমিলের অভিযোগ তুলে বিষ্ফোরক অভিযোগ তৃণমূলেরHumayun Kabir attacks Mamata: “২০২৬ সালেই তৃণমূলের পতন” মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কড়া হুঁশিয়ারি হুমায়ুন কবীরের
  • Home /
  • বাংলার রাজনীতি /
  • Highcourt OBC Certificate : ২০১০ সালের পরে ইস্যু হওয়া ওবিসি সার্টিফিকেট এসআইআর-এর ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কিনা জানাতে কমিশনের জবাবদিহি তলব হাইকোর্টের

Highcourt OBC Certificate : ২০১০ সালের পরে ইস্যু হওয়া ওবিসি সার্টিফিকেট এসআইআর-এর ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কিনা জানাতে কমিশনের জবাবদিহি তলব হাইকোর্টের

সুহানা বিশ্বাস। কলকাতা সারাদিন। ২০১০ সালের পরে যে সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে সেই সার্টিফিকেট বাংলার ভোটার তালিকায় স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর প্রক্রিয়ার নথি যাচাই এর ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কীনা জানান। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে জবাবদিহি তলব করল কলকাতা....

Highcourt OBC Certificate : ২০১০ সালের পরে ইস্যু হওয়া ওবিসি সার্টিফিকেট এসআইআর-এর ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কিনা জানাতে কমিশনের জবাবদিহি তলব হাইকোর্টের

  • Home /
  • বাংলার রাজনীতি /
  • Highcourt OBC Certificate : ২০১০ সালের পরে ইস্যু হওয়া ওবিসি সার্টিফিকেট এসআইআর-এর ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কিনা জানাতে কমিশনের জবাবদিহি তলব হাইকোর্টের

সুহানা বিশ্বাস। কলকাতা সারাদিন। ২০১০ সালের পরে যে সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে সেই সার্টিফিকেট....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুহানা বিশ্বাস। কলকাতা সারাদিন।

২০১০ সালের পরে যে সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হয়েছে সেই সার্টিফিকেট বাংলার ভোটার তালিকায় স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর প্রক্রিয়ার নথি যাচাই এর ক্ষেত্রে গ্রহণযোগ্য কীনা জানান। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে জবাবদিহি তলব করল কলকাতা হাইকোর্ট। আগামী সাত দিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে কলকাতা হাইকোর্টের কাছে লিখিতভাবে জানাতে হবে ২০১০ সালের পরে এসো হওয়া ওবিসি সার্টিফিকেট গ্রাহ্য করা হচ্ছে কিনা। ভোটার তালিকায় স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন প্রক্রিয়ার মধ্যেই ওবিসি সার্টিফিকেট নিয়ে বিতর্ক তৈরি হওয়াতে বৃহস্পতিবার এমন নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি কৃষ্ণা রাও।

অন্যদিকে ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বাংলার ভোটার তালিকায় স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার দিনেই নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে নিজেদের নাগরিকত্ব প্রমাণের জন্য যে ১১ টি নথির কথা বলা হয়েছিল তার মধ্যে রয়েছে জাতিগত শংসাপত্র বা কাস্ট সার্টিফিকেট। তার প্রেক্ষিতেই জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে এবিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য চিঠি পাঠান এক আইনজীবী। সেবিষয়ে এখনও সিদ্ধান্ত নেয়নি কমিশন। এই নিয়ে হাইকোর্টে দায়ের হয় মামলা।
প্রসঙ্গত, ২০১০ সাল থেকে প্রদত্ত ওবিসি শংসাপত্র বৈধ নয় বলে আগেই জানিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট।

২০২৪ সালে ২২ সেপ্টেম্বর কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চ স্পষ্ট করে দেয়, ২০১০ সালের পর দেওয়া সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল। কিন্তু এই এসআইআর আবহে এই বিষয়টি আরও প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে। হাইকোর্টে একটি মামলা হয়। মামলাকারীর বক্তব্য, এসআইআর আবহে নাগরিকত্বের প্রমাণ হিসাবে যাতে এই ওবিসি সার্টিফিকেট গৃহীত না হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। খসড়া তালিকা ইতিমধ্যেই প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন। নথি যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে, শুনানি শুরু হবে। শুনানি পর্বে প্রামাণ্য নথি হিসাবে কমিশন ১৩টি নথির কথা উল্লেখ করেছে। তার মধ্যে রয়েছে তফসিলি জাতি, জনজাতি এবং ওবিসি শংসাপত্রও।


এই আবহে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের হয়। বিচারপতি কৃষ্ণা রাওয়ের বেঞ্চে এই মামলা ওঠে। মামলাকারী পক্ষের হয়ে আইনজীবী অরিজিৎ বক্সীর বক্তব্য, গত বছর ২২ মে হাই কোর্ট ২০১০ সালের পরে তৈরি সমস্ত ওবিসি সার্টিফিকেট বাতিল করে দিয়েছিল। আদালত জানিয়েছিল, ওই সব সার্টিফিকেট ভবিষ্যতে আর কোথাও ব্যবহার করা যাবে না। এবার সে নিয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য জাতীয় নির্বাচন কমিশনকেই দায়িত্ব দিল কলকাতা হাইকোর্ট।

আজকের খবর