ব্রেকিং
  • Home /
  • কলকাতা /
  • Drunk Doctor Kills Patient : কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসক ‘মদ্যপ’, ‘বিনা চিকিৎসা’য় রোগীমৃত্যুতে সাগর দত্ত মেডিক্যালে তুমুল উত্তেজনা

Drunk Doctor Kills Patient : কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসক ‘মদ্যপ’, ‘বিনা চিকিৎসা’য় রোগীমৃত্যুতে সাগর দত্ত মেডিক্যালে তুমুল উত্তেজনা

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। মদ‍্যপ অবস্থায় জরুরি বিভাগে কর্মরত থাকায় রোগীকে ফেলে রেখেছিলেন চিকিৎসক। সে কারণেই মৃত্যু হয়েছে টিটাগড় তালপুকুরের বাসিন্দা প্রশান্ত কুমার সাউয়ের। এমনই অভিযোগে মঙ্গলবার তুলকালাম কাণ্ড ঘটল কামারহাটির সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। পরিবার সূত্রে জানা....

Drunk Doctor Kills Patient : কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসক ‘মদ্যপ’, ‘বিনা চিকিৎসা’য় রোগীমৃত্যুতে সাগর দত্ত মেডিক্যালে তুমুল উত্তেজনা

  • Home /
  • কলকাতা /
  • Drunk Doctor Kills Patient : কলকাতার হাসপাতালে চিকিৎসক ‘মদ্যপ’, ‘বিনা চিকিৎসা’য় রোগীমৃত্যুতে সাগর দত্ত মেডিক্যালে তুমুল উত্তেজনা

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন। মদ‍্যপ অবস্থায় জরুরি বিভাগে কর্মরত থাকায় রোগীকে ফেলে রেখেছিলেন চিকিৎসক। সে কারণেই....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুমন তরফদার। কলকাতা সারাদিন।

মদ‍্যপ অবস্থায় জরুরি বিভাগে কর্মরত থাকায় রোগীকে ফেলে রেখেছিলেন চিকিৎসক। সে কারণেই মৃত্যু হয়েছে টিটাগড় তালপুকুরের বাসিন্দা প্রশান্ত কুমার সাউয়ের। এমনই অভিযোগে মঙ্গলবার তুলকালাম কাণ্ড ঘটল কামারহাটির সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।

পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, জ্বর ও হাইসুগার-সহ হৃদরোগ নিয়ে বারাকপুর বি এন বসু মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল বছর উনচল্লিশের প্রশান্তকে।

অবস্থার অবনতি হওয়ায় মঙ্গলবার সকালে তাঁকে সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই মদ্যপ অবস্থায় কর্মরত চিকিৎসক তাঁকে ফেলে রাখে বলে অভিযোগ। ছেলে রহিত কুমার সাউ বলেন, “যে চিকিৎসক দেখেছিলেন তিনি মদ্যপ ছিলেন। কোনও কথাই বলতে পারছিলেন না। এমনকি নিজের নাম পর্যন্ত বলতে পারছিলেন না। সে কারণেই বাবার মৃত্যু হয়েছে।”

একই সুরে মৃতের দাদা বিনোদ কুমার সাউয়ের অভিযোগ, ওই চিকিৎসক কোন চিকিৎসাই করেননি। তিনি মদ্যপ ছিলেন। মাঝেমধ্যে শুধু উঠে এসে দাদার বুকে স্টেথোস্কোপ দিয়েছে। আবার গিয়ে বসে পড়ছে। ইসিজি করেছিলেন, কিন্তু রিপোর্টে কি আছে জানানো হয়নি। আড়াইঘণ্টা কোনও চিকিৎসা না পেয়েই মৃত্যু হয়েছে দাদার। যদিও চিকিৎসক মদ্যপ ছিলেন, সেই অভিযোগ খারিজ করে দেন এমএসভি পি সুজয় মিস্ত্রি।

তিনি জানান, চিকিৎসক মানসিকভাবে অসুস্থ। তিনি আরও বলেন,”খুব সম্ভবত ওই চিকিৎসকের প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল। মনোরোগ বিশেষজ্ঞরাও তাঁকে দেখছেন। তবে উনি (অভিযুক্ত চিকিৎসক) নাইট ডিউটি করেছিলেন, সকালে রোগী এসেছিল। মত্ত থাকলে সারারাত ডিউটি করবেন কী করে? তবুও মদ্যপ ছিলেন কি না ওই চিকিৎসক, তা পরীক্ষা করে দেখা হচ্ছে।”

আজকের খবর