ব্রেকিং
Latest Posts
  • Home /
  • গ্যাজেট /
  • WB Police Suraksha Kabach : পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সোনার দোকানে চুরি-ডাকাতি রুখবে জেলা পুলিশের “সুরক্ষা কবচ”

WB Police Suraksha Kabach : পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সোনার দোকানে চুরি-ডাকাতি রুখবে জেলা পুলিশের “সুরক্ষা কবচ”

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সমস্ত সোনার দোকানে বসানো হবে অত্যাধুনিক এক ‘সেন্সর ডিভাইস’। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘সুরক্ষা কবচ’। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আগামী ২৭ জানুয়ারি খড়্গপুর শহরের ১০টি সোনার দোকানে বসানো হবে এই ‘সুরক্ষা কবচ’ যন্ত্রটি। ধাপে....

WB Police Suraksha Kabach : পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সোনার দোকানে চুরি-ডাকাতি রুখবে জেলা পুলিশের “সুরক্ষা কবচ”

  • Home /
  • গ্যাজেট /
  • WB Police Suraksha Kabach : পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় সোনার দোকানে চুরি-ডাকাতি রুখবে জেলা পুলিশের “সুরক্ষা কবচ”

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সমস্ত সোনার দোকানে বসানো হবে অত্যাধুনিক এক ‘সেন্সর ডিভাইস’। যার নাম দেওয়া হয়েছে....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সমস্ত সোনার দোকানে বসানো হবে অত্যাধুনিক এক ‘সেন্সর ডিভাইস’। যার নাম দেওয়া হয়েছে ‘সুরক্ষা কবচ’। পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা পুলিশের উদ্যোগে, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে আগামী ২৭ জানুয়ারি খড়্গপুর শহরের ১০টি সোনার দোকানে বসানো হবে এই ‘সুরক্ষা কবচ’ যন্ত্রটি।

ধাপে ধাপে মেদিনীপুর, দাসপুর, ঘাটাল, গড়বেতা, চন্দ্রকোনা রোডের বিভিন্ন দোকানেও অত্যাধুনিক এই সেন্সর ডিভাইস বসানো হবে বলে খড়্গপুর শহরের গোলবাজারের একটি দোকানে যন্ত্রটির ডেমোনস্ট্রেশন বা ব্যবহার প্রণালী দেখানোর পর জানালেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার।

আগামী তিন মাসের মধ্যেই জেলার সমস্ত দোকানে এই ‘সুরক্ষা কবচ’ বসানোর কাজ সম্পূর্ণ করার ইচ্ছে রয়েছে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ সুপার।
সোনার দোকানে দুষ্কৃতী-হানা তথা চুরি-ডাকাতি রুখতে জেলা পুলিশের উদ্যোগে গত তিন মাসের প্রচেষ্টায় এই যন্ত্র তৈরি করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিশ ধৃতিমান সরকার। প্রতিটি যন্ত্র তৈরি করতে ৫-৭ হাজার টাকা খরচ হলেও, এখনই স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কোন অর্থ নেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি।

এদিন, ডেমোনস্ট্রেশনের মাধ্যমে তিনি দেখিয়ে দেন, এই সুরক্ষা কবচে তিনটি পৃথক ইউনিট থাকবে। প্রথমটি ক্যামেরা ইউনিট, দ্বিতীয়টি সেন্সর ইউনিট এবং তৃতীয়টি পাওয়ার ইউনিট। মূলত সেন্সর ইউনিটের মাধ্যমেই বার্তা পৌঁছবে জেলা পুলিশের হেড কোয়ার্টার তথা স্থানীয় থানার কাছে। দ্রুত পদক্ষেপ গ্রহণ করবে জেলা পুলিশের কুইক অ্যাকশন টিম বা কিউএটি।

উল্লেখ্য যে, গত ৯ জানুয়ারি খড়্গপুর শহরে বঙ্গীয় স্বর্ণ শিল্পী সমিতির একটি অনুষ্ঠানে অত্যাধুনিক এই সেন্সর ডিভাইসের বিষয়ে জানিয়েছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার। ওই দিনই তিনি জানিয়েছিলেন, ডেমোনস্ট্রেশন করা হবে। কথা রাখলেন পুলিশ সুপার।

এদিন তিনি ডেমোনস্ট্রেশনের জন্য বেছে নিয়েছিলেন খড়্গপুর শহরের গোলবাজারের সেই দোকানটিকে, ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে যে দোকানে ভয়াবহ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছিল। আর ৫ ঘন্টার মধ্যেই ৫ আন্তঃরাজ্য দুষ্কৃতীকে পাকড়াও করে নজির গড়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুর ও ঝাড়গ্রাম জেলা পুলিশ।

আজকের খবর