ব্রেকিং
  • Home /
  • পশ্চিমবঙ্গ /
  • Digha Lankeshwari Mandir : শ্রীলঙ্কার লঙ্কেশ্বরী দেবী পূজিতা হন দিঘার অদূরে মীরগোদা

Digha Lankeshwari Mandir : শ্রীলঙ্কার লঙ্কেশ্বরী দেবী পূজিতা হন দিঘার অদূরে মীরগোদা

কনিষ্ক সামন্ত। কলকাতা সারাদিন। নৌকায় করে দেবী লঙ্কেশ্বরী সুদুর শ্রীলঙ্কা থেকে আসেন দিঘার মীরগোদাতে।প্রায় ২০০০ বছর আগে দিঘার মীরগোদায় গড়ে ওঠা লঙ্কেশ্বরী মায়ের মন্দিরে ইতিহাস বহু প্রাচীন। বিভিন্ন প্রচলিত লোকশ্রুতি কাহিনী ও পৌরাণিক ইতিবৃত্তের সংমিশ্রণ লঙ্কেশ্বরীকে মহিমান্বিত করেছে। পূর্ব মেদিনীপুরের....

Digha Lankeshwari Mandir : শ্রীলঙ্কার লঙ্কেশ্বরী দেবী পূজিতা হন দিঘার অদূরে মীরগোদা

  • Home /
  • পশ্চিমবঙ্গ /
  • Digha Lankeshwari Mandir : শ্রীলঙ্কার লঙ্কেশ্বরী দেবী পূজিতা হন দিঘার অদূরে মীরগোদা

কনিষ্ক সামন্ত। কলকাতা সারাদিন। নৌকায় করে দেবী লঙ্কেশ্বরী সুদুর শ্রীলঙ্কা থেকে আসেন দিঘার মীরগোদাতে।প্রায় ২০০০ বছর....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

কনিষ্ক সামন্ত। কলকাতা সারাদিন।

নৌকায় করে দেবী লঙ্কেশ্বরী সুদুর শ্রীলঙ্কা থেকে আসেন দিঘার মীরগোদাতে।প্রায় ২০০০ বছর আগে দিঘার মীরগোদায় গড়ে ওঠা লঙ্কেশ্বরী মায়ের মন্দিরে ইতিহাস বহু প্রাচীন। বিভিন্ন প্রচলিত লোকশ্রুতি কাহিনী ও পৌরাণিক ইতিবৃত্তের সংমিশ্রণ লঙ্কেশ্বরীকে মহিমান্বিত করেছে।

পূর্ব মেদিনীপুরের সমুদ্র উপকূলবর্তী রামনগরে মিরগোদার মন্দিরে এই দেবী শ্রীলঙ্কার অধিষ্ঠাত্রী দেবীরূপে পূজিত হন এখানে।লোকশ্রুতি আছে লঙ্কাধিপতি রাবণের উপর রুষ্ট হয়ে লঙ্কেশ্বরী দেবী চলে আসেন এখানে।

রাবনের সীতা হরণ সহ নানা অন্যায় কাজে অসন্তুষ্ট ও ক্রুদ্ধ হন এবং লঙ্কা ছেড়ে একটি সুন্দর নৌকায় করে এখানে চলে আসেন। ১৫০০- থেকে ২০০০ বছর আগে এখানে সমুদ্র ছিল যার কিছু প্রমাণ এখনও রয়েছে।

প্রায় পাঁচশো বছর আগে কালাপাহাড়ের আক্রমণে প্রাচীন মন্দিরটি সম্পূর্ণ নষ্ট হয়ে যায় পরবর্তীকালে সাধারণ এক মন্দির নির্মিত হয়।এই মন্দিরের পিছনে রয়েছে এক বিশেষ গাছ যার নাম কেউই জানে না। যে গাছের নাম অজানা গাছ। মায়ের মন্দিরে যেমন ভোগ দেওয়া হয় ঠিক তেমনিভাবে মন্দিরের পেছনে সেই অজানা গাছের পেছনেও ভোগ দেওয়া হয়। স্বাধীনতার বহুবছর আগে এই দেবী চলে আসেন ভারতবর্ষের এই উপকূলবর্তী এলাকায়।

মন্দিরে একদিকে যেমন দেবীর মূর্তি রয়েছেন ঠিক তেমনিভাবে মাঝি স্বরূপ আর একটি বিশেষ মূর্তিও রয়েছে। দেবী লঙ্কেশ্বরীর মূর্তির সাথে সাথে এক পাথরের চাঁইও রয়েছে তাতে দেবীর বিভিন্ন রূপের কাহিনী উল্লেখ রয়েছে।

মন্দিরে দেবীর বেদির সামনে রয়েছে গর্ত যেখান থেকে সমুদ্রের আওয়াজ শোনা যায় এমনকি সমুদ্রের জলও দেখা যায়। জাগ্রত এই লঙ্কেশ্বরী দেবীকে পুজো দেওয়ার জন্য দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ এখানে আসেন। এমনকি অনেক পর্যটকও আসেন এখানে।

আজকের খবর