ব্রেকিং
  • Home /
  • বাংলার রাজনীতি /
  • Adhir attacks Mamata : “উনি তো নিজেকে বড় আইনজীবী বলে দাবি করেন, উনি সুপ্রিমকোর্টে দাঁড়িয়ে নিজেদের ভুল শিকার করুন” এসএসসি মামলায় মমতাকে তীব্র আক্রমণ অধীরের

Adhir attacks Mamata : “উনি তো নিজেকে বড় আইনজীবী বলে দাবি করেন, উনি সুপ্রিমকোর্টে দাঁড়িয়ে নিজেদের ভুল শিকার করুন” এসএসসি মামলায় মমতাকে তীব্র আক্রমণ অধীরের

সুমনা মিশ্র। কলকাতা সারাদিন। “উনি তো নিজেকে বড় আইনজীবী বলে দাবি করেন। আমি বলব, উনি সুপ্রিমকোর্টে দাঁড়িয়ে নিজেদের ভুল শিকার করুন। তাতে ওনারই সম্মান বাড়বে।” এভাবেই এসএসসি মামলায় মমতাকে তীব্র আক্রমণ করলেন লোকসভার প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী। অধীরের....

Adhir attacks Mamata : “উনি তো নিজেকে বড় আইনজীবী বলে দাবি করেন, উনি সুপ্রিমকোর্টে দাঁড়িয়ে নিজেদের ভুল শিকার করুন” এসএসসি মামলায় মমতাকে তীব্র আক্রমণ অধীরের

সুমনা মিশ্র। কলকাতা সারাদিন। “উনি তো নিজেকে বড় আইনজীবী বলে দাবি করেন। আমি বলব, উনি সুপ্রিমকোর্টে....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

সুমনা মিশ্র। কলকাতা সারাদিন।

“উনি তো নিজেকে বড় আইনজীবী বলে দাবি করেন। আমি বলব, উনি সুপ্রিমকোর্টে দাঁড়িয়ে নিজেদের ভুল শিকার করুন। তাতে ওনারই সম্মান বাড়বে।” এভাবেই এসএসসি মামলায় মমতাকে তীব্র আক্রমণ করলেন লোকসভার প্রাক্তন বিরোধী দলনেতা অধীর রঞ্জন চৌধুরী।

অধীরের অভিযোগ, রাজ্য সরকারের অপরাধমূলক উদাসীনতার জন্য, পর্ষদের ক্ষমাহীন অপরাধের জন্য সুপ্রিমকোর্টের কাছে আমরা কে যোগ্য কে অযোগ্য বলতে পারলাম না। তার ফল ভুক্ত হচ্ছে শিক্ষক শিক্ষিকাদের। ডিসেম্বরের পর কী হবে তাঁরা জানে না। ফলে এই ভাঙা মন নিয়ে শিক্ষক শিক্ষিকারা ছাত্রছাত্রীদের কী পড়াবেন আমাদের জানা নেই। কারণ, তাঁরা নিজেরাই মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন, নব প্রজন্মকে কীভাবে তৈরি করবেন?

৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চাকরি করতে পারবেন রাজ্যের ‘যোগ্য’ চাকরিহারা শিক্ষকরা। ২৬ হাজার শিক্ষকদের মধ্যে যাঁদের ‘অযোগ্য’ বলে শনাক্ত করা গেছে, তাঁদের বাদ দিয়ে বাকিরা আপাতত চাকরিতে বহাল থাকবেন। বৃহস্পতিবার এমনটাই জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। সেই রায় নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে শুক্রবার অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, “এই রায় তো ক্ষতর ওপরে একটা লিউকোপ্লাস্টের মতো! ডিসেম্বরের পর তো শিক্ষকদের চাকরি অনিশ্চিত! এই ভাঙা মন নিয়ে শিক্ষকরা কী পড়াবেন? আমি তো আর বিচারপতিদের সমালোচনা করতে পারি না! আমার সেই ক্ষমতাও নেই, অধিকারও নেই! মানসিকতাও নেই। আসলে এটা রাজ্যের ব্যর্থতা। বিচারপতিদের কাছে যে তত্ত্ব থাকে তাঁর ভিত্তিতে তাঁরা রায় দেন! আর রাজ্য তো শুরু থেকে অযোগ্যদের রক্ষা করতে চেয়েছে।”

অন্যদিকে, ওয়াকফ আইনের পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিবাদে রীতিমত উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মুর্শিদাবাদ। প্রচুর মানুষ ঘরছাড়া হয়ে আশ্রয় নিয়েছেন মালদহের ক্যাম্পে। আর সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে আজই মালদহে পৌঁছে গিয়েছেন রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান সিভি আনন্দ বোস। আর রাজ্যপালের এই সফর নিয়েই বড় মন্তব্য করলেন প্রদেশ কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরী।

এদিন এই ব্যাপারে অধীর চৌধুরীকে একটি প্রশ্ন করা হয়। আর সেই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে তিনি বলেন, “তিনি রাজ্যপাল, তিনি রাজ্যের সাংবিধানিক পদে বসে আছেন। তিনি কোথাও যেতেই পারেন, আমি কিছু বলতে চাই না। কিন্তু এমন কিছু যাতে বার্তা না যায় যে, সাংবিধানিক পদের অপব্যবহার করে কোথাও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি পুনর্বহালের পরিবর্তে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি অবনতির বার্তা যাচ্ছে, এটা যেন না হয়।”

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

আজকের খবর