ব্রেকিং
  • Home /
  • বাংলার রাজনীতি /
  • Suvendu on Digha Jagannath Mandir : “গজা-প্যাঁড়া নিয়ে মিষ্টি হিসেবে খাবেন, প্রসাদ হিসেবে নয়” দিঘার জগন্নাথধামের প্রসাদ নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

Suvendu on Digha Jagannath Mandir : “গজা-প্যাঁড়া নিয়ে মিষ্টি হিসেবে খাবেন, প্রসাদ হিসেবে নয়” দিঘার জগন্নাথধামের প্রসাদ নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

শোভন গায়েন। কলকাতা সারাদিন। দীঘায় জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের দিনেই ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সেই ঘোষণা মতো প্যাকেটে ভরে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে প্রসাদ। দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের তরফ থেকে ওই প্রসাদ পৌঁছে দেওয়া হবে গোটা রাজ্য জুড়ে। আগামী....

Suvendu on Digha Jagannath Mandir : “গজা-প্যাঁড়া নিয়ে মিষ্টি হিসেবে খাবেন, প্রসাদ হিসেবে নয়” দিঘার জগন্নাথধামের প্রসাদ নিয়ে বিস্ফোরক শুভেন্দু

শোভন গায়েন। কলকাতা সারাদিন। দীঘায় জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের দিনেই ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সেই....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

শোভন গায়েন। কলকাতা সারাদিন।

দীঘায় জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের দিনেই ঘোষণা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রীর সেই ঘোষণা মতো প্যাকেটে ভরে ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়া হবে প্রসাদ। দিঘার জগন্নাথ মন্দিরের তরফ থেকে ওই প্রসাদ পৌঁছে দেওয়া হবে গোটা রাজ্য জুড়ে।

আগামী ১৭ জুন থেকে কীভাবে ওই প্রসাদ পৌঁছে দেওয়া হবে, কাদের মাধ্যমে পৌঁছে দেওয়া হবে, সে সব বলে দেওয়া হয়েছে। এলাকার ভাল মিষ্টির দোকানের তালিকাও চাওয়া হয়েছে এসডিও ও বিডিও-দের। আর সেখানেই আপত্তি শুভেন্দু অধিকারীর।

খাদ্য দফতরের প্রকল্প ‘দুয়ারে রেশন’-এর মাধ্যমেই এই প্রসাদের বাক্সগুলি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। এ ব্যাপারে সব বন্দোবস্ত করতে হবে বিডিও-দের। ওই প্যাকেটে কী থাকবে, সেটা ঠিক করে দেওয়া হয়েছে নবান্নের তরফে।

দুধ খোয়া ক্ষীর, চিনি, এলাচের মতো সামগ্রী দিয়ে তৈরি হবে পেড়া। সেটা হবে ৪.৮ সেন্টিমিটার মোটা এবং ওজন হবে ২০ গ্রাম। ৬০ গ্রামের গজা হবে খয়েরি রঙের। লম্বায় ৩.২ সেন্টিমিটার ও চওড়ায় ৩.১ সেন্টিমিটার হবে সেই গজা। তৈরি হবে ময়দা, ঘি, খোয়া ক্ষীর, চিনি, চিনির সিরাম ও জায়ফল দিয়ে।

বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী শুক্রবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সেই প্রসাদের সমালোচনা করেন। মন্দিরের প্রসাদ হিসেবে কেন পাড়ার দোকানের মিষ্টি দেওয়া হবে, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। তাঁর কথায়, এ ক্ষেত্রে হিন্দুদের আস্থায় আঘাত করা হয়েছে। সাধারণ মানুষের উদ্দেশে শুভেন্দু বলেন, “এগুলি মিষ্টি হিসেবে গ্রহণ করবেন, প্রসাদ হিসেবে গ্রহণ করবেন না।” ‘এটা আসলে প্রসাদ নয়’, বলেই মন্তব্য করেন তিনি।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:

আজকের খবর