রাহুল সিংহ মজুমদার। কলকাতা সারাদিন।
বিহারের মেয়ে নেহা। ফ্যাশন টেকনোলোজি নিয়ে পড়াশোনা করেছেন তিনি। পরে অভিনয়কে পেশা হিসেবে বেছে নেন।
তেলুগু সুপারস্টার রামচরণের বিপরীতে কেরিয়ার শুরু করেছিলেন নেহা। ছবির নাম ছিল ‘চিরুথা’।
২০১০ সালে ‘ক্রুক’ ছবির হাত ধরে বলিউডে প্রবেশ করেছিলেন অভিনেত্রী নেহা শর্মা। বিপরীতে ছিলেন ইমরান হাশমি।
তারপর ‘কেয়া সুপার কুল হ্যায় হাম’, ‘জয়ন্ত ভাই কি লাভ স্টোরি’, ‘ইয়ামলা পাগলা দিওয়ানা ২’, ‘তুম বিন টু’-র মতো ছবিতে কাজ করেছেন নেহা।
কিছু ছবি চলেছে, কিছু চলেনি। নেহার কেরিয়ারে এসেছে একাধিক উঠানামা। নিজের বলিউড জার্নি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে নেহা বলেছেন, “এটা সোজা রাইড নয়। বাইরে থেকে চাকচিক্য মনে হলেও, এই দুনিয়া অন্যরকম।
ট্যালেন্ট থাকতেই পারে, কিন্তু বক্স অফিসে হিট হলে তবেই মানুষ চিনতে শুরু করে। বিশেষ করে কেউ যদি বাইরে থেকে এসে এই জগতে পা রাখেন।”
নেহার বরাবরই মনে হয়েছে, যদি যথেষ্ট চেনা পরিচিতি না থাকে, কেউ কাজ দেয় না। প্রতিভাবান হলেও না। অনেকেই হাল ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু কিছু করতে হলে সঠিক সময়ের অপেক্ষা করতে হয়। সেটাই নেহার বিশ্বাস।
এক সাক্ষাৎকারে বলেছে, “কিছু বছর আগে পর্যন্ত আমিও এমনটাই ভাবতাম। কিন্তু ওটিটি প্ল্যাটফর্ম আসার পর চিত্রটা অনেকটাই পালেটেছে। এখন আর সবকিছু বক্স অফিসের উপর নির্ভর করে না। আমার ভাগ্য ভাল, আমি এই সময় জন্মেছি, যেখানে দেরিতে হলেও প্রতিভা দাম পায়।”
নেহা যখন ইন্ডাস্ট্রিতে এসেছিলাম, মাত্র ২০ বছর বয়স ছিল তাঁর। অল্প বয়সেই ব্যর্থতা দেখেছেন। সেটা একজন ২০ বছর বয়সির জন্য ভাল বিষয় নয়। বলেছেন, “আমাকে এখানে কেউ বাচ্চা হিসেবে দেখেনি। অল্প বয়সেই বুঝেছিলাম, যে ছবিই করি না কেন, সবকটি ব্লকবাস্টার হবে না। কেবল নিজের ১০০ শতাংশ দিয়ে যেতে হবে।”
ছবি হিট হোক আর নাই হোক, যৌবনের আগুনে যেন নেটদুনিয়া পুড়িয়ে ছারখার করে দিচ্ছেন নেহা শর্মা।
জলের নীচে বিকিনিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুললেন নেহা শর্মা ৷ এক নিমেষেই ভাইরাল হয়েছে সেই সমস্ত ছবি ৷
বোন আয়েশা শর্মার সঙ্গে গোয়া বেড়াতে গিয়েছেন বলিউড অভিনেত্রী নেহা শর্মা। সেখান থেকে একের পর এক ছবি শেয়ার করছেন অভিনেত্রী।
গোয়াতে দুর্দান্ত সময় উপভোগ করছেন নায়িকা। তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া দেওয়ালে চোখ রাখলেই দেখতে পাওয়া যাচ্ছে।
ঝড়ের বেগে ভাইরাল নেহার গোয়ায় ছুটি কাটানোর ছবি।
একের পর এক বোল্ড ছবি সোশাল মিডিয়ায় শেয়ার করে চলেছেন অভিনেত্রী। তাতেই বুঁদ নেটিজেনরা।