ব্রেকিং
Latest Posts
KMC Road Extension Kolkata : চওড়া হচ্ছে কলকাতার রাস্তা, যানজটে নাকাল কলকাতাবাসীর সুবিধার্থে চওড়া হচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি রাস্তাCalcutta Highcourt SSC tainted list : ‘চিহ্নিত অযোগ্যদের নাম ইন্টারভিউ এর তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে’ স্কুল সার্ভিস কমিশনকে নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টেরSuvendu attacks Mamata on SIR panic : ‘তৃণমূলের একটা নতুন রোগ হয়েছে, এসআইআর আতঙ্ক এবং আত্মহত্যা রোগ’ মমতাকে তীব্র কটাক্ষ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুরOdisha Bengali migrant detention : ওড়িশায় বাংলায় কথা বলায় আটক ১০ বাঙালি হকার! মমতার সাহায্য প্রার্থনা—বিতর্কে ডাবল ইঞ্জিন সরকারSIR BLO Suicide Mamata Reaction : এসআইআর চাপের জেরে বিএলও আত্মহত্যা, কেন্দ্র ও নির্বাচন কমিশনকে কড়া আক্রমণ মমতার
  • Home /
  • চাকরি /
  • Highcourt SSC Case : “অযোগ্যদের কেন স্পষ্টভাবে বারণ করা হল না?” হাইকোর্টে প্রশ্নের মুখে SSC

Highcourt SSC Case : “অযোগ্যদের কেন স্পষ্টভাবে বারণ করা হল না?” হাইকোর্টে প্রশ্নের মুখে SSC

শোভন গায়েন। কলকাতা সারাদিন।   চাকরিহারারা এখনও রাস্তায়। প্রতিনিয়ত পথে নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা। প্রায় ২৬,০০০ চাকরি বাতিল হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ইতিমধ্যেই নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এবার সেই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করেই মামলা হল কলকাতা....

Highcourt SSC Case : “অযোগ্যদের কেন স্পষ্টভাবে বারণ করা হল না?” হাইকোর্টে প্রশ্নের মুখে SSC

  • Home /
  • চাকরি /
  • Highcourt SSC Case : “অযোগ্যদের কেন স্পষ্টভাবে বারণ করা হল না?” হাইকোর্টে প্রশ্নের মুখে SSC

শোভন গায়েন। কলকাতা সারাদিন।   চাকরিহারারা এখনও রাস্তায়। প্রতিনিয়ত পথে নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা। প্রায় ২৬,০০০....

Facebook
Twitter
LinkedIn
Email
WhatsApp
X
Threads
Telegram

আরও পড়ুন

শোভন গায়েন। কলকাতা সারাদিন।

 

চাকরিহারারা এখনও রাস্তায়। প্রতিনিয়ত পথে নেমে প্রতিবাদ জানাচ্ছেন তাঁরা। প্রায় ২৬,০০০ চাকরি বাতিল হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে ইতিমধ্যেই নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এবার সেই বিজ্ঞপ্তিকে চ্যালেঞ্জ করেই মামলা হল কলকাতা হাইকোর্ট। স্কুল সার্ভিস কমিশন ২০২৫ সালের নিয়োগের পরীক্ষার যে বিধি প্রকাশ করা হয়েছে, তা নিয়েই মামলা হয়েছে।

সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে বলে দিয়েছে যে পুরনো বিধি অনুযায়ী নিয়োগ হবে। সেখানে নতুন বিধি এনে জটিলতা বাড়ানো হল কেন, এদিন স্কুল সার্ভিস কমিশনকে সেই প্রশ্ন করেছেন বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্য।

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে রাজ্যের প্রায় ২৬ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি যায়। নতুন করে পরীক্ষা নিতে হবে বলেও সর্বোচ্চ আদালত জানিয়ে দেয়। সেজন্য সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছিল। সেই নির্দেশ মেনে কমিশনের তরফে মে মাসের শেষে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়। সুপ্রিম নির্দেশ মেনে সেই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি। সেই হিসেবে জুন মাসের শুরুতেই কলকাতা হাই কোর্টে মামলা দায়ের হয়েছিল। সেই মামলার শুনানিতেই এবার কমিশনকে নির্দেশ দিল হাই কোর্ট। পুরনো বিধি মেনে পরীক্ষা হবে। সেই কথা সুপ্রিম কোর্ট জানিয়েছিল। তাহলে কেন নতুন বিধি করা হল? সেই প্রশ্ন ওঠে। বিচারপতি সৌগত ভট্টাচার্যের এজলাসে সেই শুনানিতে এই বিষয়ে রাজ্য ও কমিশনের কাছে জানতে চাওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট জানিয়ে দিয়েছিল অযোগ্যরা পরীক্ষায় বসতে পারবে না। সেক্ষেত্রে নতুন বিজ্ঞপ্তিতে নির্দিষ্ট করে চিহ্নিত অযোগ্যদের নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে বারণ করা হল না? সেই প্রশ্ন এদিন বিচারপতি তুলেছেন? রাজ্য ও কমিশনকে এই বিষয়ে স্পষ্ট জানাতে হবে।

৪৪ হাজার নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি ও রুল প্রকাশ করা হয়েছে এসএসসি-র তরফে।

বিজ্ঞপ্তি জারির পরে লুবানা পারভিন হাই কোর্টে মামলা করেছিলেন। মামলাকারীর দাবি ছিল, ৪৪ হাজার নিয়োগের যে বিজ্ঞপ্তি ও রুল প্রকাশ করা হয়েছে তা অবৈধ। বয়সের ছাড় থেকে অভিজ্ঞতার নম্বর, সব ক্ষেত্রে নির্দেশ লঙ্ঘন করা হয়েছে বলেই তাঁর দাবি। প্রসঙ্গত, এসএসসির আগের বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় ছিল ৫৫ নম্বর। শিক্ষাগত যোগ্যতার উপরে ছিল ৩৫ নম্বর। ইন্টারভিউয়ে ক্ষেত্রে নম্বর ছিল ১০। নতুন বিজ্ঞপ্তিতে লিখিত পরীক্ষায় নম্বর বাড়িয়ে করা হয়েছে ৬০। শিক্ষাগত যোগ্যতার উপরে থাকবে সর্বোচ্চ ১০ নম্বর। এখানে ২৫ নম্বর কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। বদলে যোগ করা হয়েছে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা এবং ‘লেকচার ডেমোস্ট্রেশন’-এ। শিক্ষকতার অভিজ্ঞতার উপর দেওয়া হচ্ছে সর্বোচ্চ ১০ নম্বর। ‘লেকচার ডেমোস্ট্রেশন’-এর জন্যও সর্বোচ্চ ১০ নম্বর রাখা হচ্ছে। অর্থাৎ শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা এবং পড়ানোর দক্ষতার জন্য অতিরিক্ত ২০ নম্বর থাকছে। ইন্টারভিউয়ের জন্য আগের মতোই ১০ নম্বর থাকছে নতুন নিয়োগের ক্ষেত্রেও।

মামলাকারীর আইনজীবীর বক্তব্য, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অনুযায়ী, ২০১৬ সালের সিলেকশন প্রসেস ওই সালের রুল অনুযায়ী করতে হবে। কিন্তু এই ক্ষেত্রে সেই নির্দেশ মানা হয়নি বলে অভিযোগ। দ্বিতীয়ত, বয়সের ছাড়ের ক্ষেত্রেও নির্দেশ মেনে হয়নি। নির্দেশ অনুযায়ী, কোনও প্রার্থী যদি একাধিক পরীক্ষায় বসে থাকে, তাহলে প্রতি সিলেকশনে বয়সের ছাড় পাবে। কিন্তু নতুন বিজ্ঞপ্তিতে একবার মাত্র সুযোগ দেওয়ার কথা জানানো হয়েছে। সেটাও চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

গত ৩০ মে এই সংক্রান্ত নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। নির্দিষ্ট করে চিহ্নিত অযোগ্যদের কেন নতুন নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে স্পষ্টভাবে বারণ করা হল না? প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি। আগামী সোমবারের মধ্যে রাজ্য তথা এসএসসি-কে জানানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

 

আজকের খবর