সুষমা পাল মন্ডল। কলকাতা সারাদিন।
বাংলায় ফিরে এলো টাটা গোষ্ঠী। রতন টাটার মালিকানাধীন টাটা গোষ্ঠী আরো একবার বড় মাপের বিনিয়োগ করতে ফিরে এলো হুগলির সিঙ্গুরে।
তবে এবারে আর ন্যানো গাড়ি তৈরির মতো ফ্লপ প্রকল্প নয়।
প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী Buddhadeb ভট্টাচার্যের আমলে বাংলায় টাটা গোষ্ঠী ন্যানো গাড়ি ফ্লপ প্রকল্প তৈরি করতে চেয়েছিল। শুধুমাত্র রাজনৈতিক কারণে গুজরাতের তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী রতন টাটাকে ডেকে নিয়ে গিয়েছিলেন গুজরাতের সানন্দে ন্যানো গাড়ির কারখানা তৈরির জন্য। কিন্তু অত্যন্ত স্বাভাবিক কারণেই গুজরাতের সানন্দে কয়েক দিনের মধ্যেই মুখ থুবড়ে পড়ে টাটা ন্যানো কারখানা।
বাংলায় যে কোন ভোট আসলেই সিপিএম যেমন ডাটার ন্যানো কারখানার প্রসঙ্গ তুলে ধরে, তারপরে সেই ন্যানো কারখানা গুজরাতে গিয়ে কি পরিণতির মুখে পড়েছিল সেই বিষয়টি কখনো উচ্চারণ করে না। কিন্তু এবারে রতন টাটার টাটা গোষ্ঠী আরো একবার বাংলায় ফিরে এলো বড় মাপের বিনিয়োগ করতে।
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে যেভাবে ইলেকট্রিক বা ব্যাটারিচালিত সাইকেলের চাহিদা বেড়েছে বিশ্বজুড়ে, তার সঙ্গে তাল মিলাতে টাটার তৈরি স্ট্রাইডার সাইকেল দেশের মধ্যে একেবারে প্রথম সারিতে রয়েছে।
পাশাপাশি টাটা গোষ্ঠীর তৈরি ইলেকট্রিক বাইক বাজার মাতাচ্ছে অনেকদিন ধরেই। জানা গিয়েছে হুগলির সিঙ্গুরে এই ইলেকট্রিক বাইক ম্যানুফ্যাকচারিং ইউনিট তৈরি করতে চাইছে টাটা গোষ্ঠী।
The Tata Group continues its push toward sustainable mobility with the launch of two new electric bicycle models, Voltic X and Voltic GO, under its subsidiary Stryder Cycle. As part of their commitment to eco-friendly transportation, Stryder is offering up to a 16% discount on the original prices of these new e-bikes.
The newly introduced Voltic X and Voltic GO have a 48V splash-proof battery that fully charges in just three hours and provides a range of up to 40 kilometres per charge.
এর ফলে একদিকে যেমন হুগলি এবং সিঙ্গুর সংলগ্ন এলাকার মানুষের পাশাপাশি বাংলার মানুষেরও বিপুল কর্মসংস্থান হবে, পাশাপাশি টাটা গোষ্ঠীর মত আন্তর্জাতিক মানের সংস্থা বাংলায় বড় মাপের বিনিয়োগ করলে নতুন করে তিনিও করতে আগ্রহী হবে অন্যান্য শিল্প সংস্থাগুলিও।